মোঃ হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া
শাহরাস্তির প্রসন্নপুরে বিবাদীকে ঘায়েল করার জন্য বাদীর হয়রানি মূলক মামলা করার খবর পাওয়া গেছে!
ঘটনার বিবরনে জানা যায়,শাহরাস্তি উপজেলার ৯১ নং প্রসন্নপুর মৌজার বিএস ১৮৫ নং খতিয়ানের রেকরডিয়ো মালিক বিশ্বেশ্বর চন্দ্র পাল পিতা রসরাজ চন্দ্র পাল খতিয়ানে ষোলআনা হিসাব ০. ৬৫০০ একরভূমির মালিক হন।রেকডিও মালিক বিশ্বেশ্বর চন্দ্র পাল পিতা রসরাজ চন্দ্র পাল মৃত্যুবরণ করায় ওয়ারিশ সূত্রে বাবুল পাল ও রনজিত পাল দুই অংশের মালিকানা অর্জন করেন। রনজিত পাল তিনি তার অংশে ঘর নির্মাণ করতে গেলে তার ঘরের সামনে ছোট দুইটি পিলার করার সময় একই বাড়ির নারায়ণ চন্দ্র পাল ১৫০ বছরের চলাচলের পথে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টির অজুহাতে, চাঁদপুর সহকারী জেলা জজ আদালতে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন। বিষয়টি সহযোগিতা তদন্ত করেছেন উপজেলা ভূমি অফিসের ভারপ্রাপ্ত কাননগো মোঃ কামরুল হাসান।
রনজিত এই প্রতিনিধিকে জানান আমরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের হিস্যা অনুযায়ী নিজ নিজ ভূমি নিজ দখলে আছি, নারায়ণ চন্দ্র পাল তিনি নিষেধাজ্ঞা চেয়েছেন, চলাচলের পথে পিলার নির্মাণ করিয়া বাধা প্রদান করিতে না পারে, সেই মর্মে, এ নিষেধাজ্ঞা। তাদের চলাচলের পথে আমি কোন পিলার নির্মাণ করি নাই, পথের জায়গা পড়ে আছে। এই বিষয়টিকে নিয়ে তিনি আমাদের বিরুদ্ধে তার ভাই সহকারে তিনটি মামলা করেছেন। এই মামলাগুলি করেছেন আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য এবং তিনি বিভিন্নভাবে আরো মামলা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। রনজিত আরও জানায় এই মামলাগুলো করার আগে স্থানীয় ভাবে শালীসি বৈঠক হয়েছে। ওই শালিশি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ডাক্তার নিমাই চন্দ্র পাল, স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ কুতুব উদ্দিন সোহাগ পাটোয়ারী সহ এলাকার গুণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। কিন্তু রহস্যজনকভাবে নারায়ণ চন্দ্র পাল সালিশি বৈঠক উপেক্ষা করে মামলা করেছেন।
এ ব্যাপারে শ্রী দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ডাক্তার নিমাই চন্দ্রের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন নারায়ণ চন্দ্র পালের অভিযোগ এখানে যেন ফিলার না করা হয় এছাড়া ওনার অন্য কোন অভিযোগ নাই। রঞ্জিত এই প্রতিনিধিকে জানান আমি আমার সম্পত্তিতে পিলার করেছি, অভিযুক্ত জায়গায় নয়।