চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন আইনজ্ঞ মোঃ হেলাল উদ্দীন। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি একজন প্রার্থী। যুব সমাজের অহংকার, গরীব, দুস্থ অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল দানবীর খ্যাতিয়মান সুশিক্ষিত, মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট মোঃ হেলাল উদ্দীন , এবারও অন্যান্য সকল প্রার্থীদের চেয়েও মাঠ পর্যায়ে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে আছেন। তিনি জনপ্রিয়তায় শীর্ষে থেকেও তার বিজয় নিশ্চিত করতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সকল সহযোগী অঙ্গসংগঠন ও স্হানীয় ভোটারদের সাথে প্রতিদিনই শুভেচ্ছা বিনিময়,মতবিনিময় ও দোয়া চেয়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা ও উঠান বৈঠক চালাচ্ছেন। প্রতিবেদক অত্র উপজেলা ঘুরে দেখা যায় তার আগের মতোই বর্তমানেও কচুয়া উপজেলার প্রতিটি ভোটারদের মুখে মুখে আলোচনায় শীর্ষ রয়েছেন। কচুয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক এ ভাইস চেয়ারম্যান ও প্যানেল চেয়ারম্যান দায়িত্ব থাকা অবস্থায় (তার মেয়াদে) উপজেলার সকল ওয়ার্ডের, সাধারণ অসহায়,খেটে খাওয়া হত-দরিদ্র মানুষের সুখে-দুঃখে পরিষদের অর্থায়নে ও নিজস্ব অর্থায়নেও পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি উপজেলার যেকোনো মানুষের সর্বক্ষেত্রে সহযোগিতা করে গেছেন।যার ধারাবাহিকতায় বর্তমানে ও তিনি সামর্থ্য অনুযায়ী করে চলছেন জনপ্রতিনিধি না হয়ে ও।হয়ে উঠছেন জনতার হেলাল।
স্মার্ট নেতা হেলাল উদ্দীন উপজেলায় ব্যাপক জনপ্রিয় হওয়ার কারণ তিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান।তার রয়েছে ব্যাপক রাজনৈতিক পরিচিতি।সাবেক ছাত্রনেতা,উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক আহবায়কের দায়িত্ব পালন শেষে বর্তমানে তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের ১ নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সততা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে চলছেন।সাথে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চাপাতলী লতিফিয়া ফাজিল মাদ্রাসার।এছাড়া ও তিনি একাধিক সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রমে জড়িত। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই নিজস্ব অর্থায়নে পর-উপকারী ছিলেন। বর্তমানেও উপজেলা আওয়ামী লীগ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগসহ তিনি সকল ইউনিয়নের সকলের সঙ্গে সু-সম্পর্ক বজায় রেখে সর্বপ্রকার সেবামূলক কর্মকান্ড চালিয়েছেন এবং চালিয়ে যাচ্ছেন। যেমন তার ব্যক্তিগত অর্থায়নে কাঁচা রাস্তা সংস্কার, করোনা কালে খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণসহ প্রতিবছরের ন্যায় পবিত্র ঈদে অসহায়দের সহযোগীতা এবং দূর্গা পূজায় উপজেলার প্রতিটি মন্দির পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন তিনি।শুধু তাই নয়, মেধাবী ও দারিদ্র্য শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নে সদা অগ্রসর তিনি।
এ্যাডভোকেট মোঃ হেলাল উদ্দীন বলেন,বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্য কন্যা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনা মেনে সবসময় উপজেলার সাধারণ মানুষের পাশে থেকে আওয়ামী সরকারের সকল সেবামূলক কাজে অংশগ্রহণ করে যাচ্ছি। তিনি আরোও বলেন,স্মার্ট কচুয়া বাস্তবায়নে এবং জননন্দিত সাংসদ . সেলিম মাহমুদের হাতকে শক্তিশালী করতে তিনি বদ্ধপরিকর। আমার বিশ্বাস আসন্ন নির্বাচনে জনগণ ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে আমাকে আবারো চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন। আর আমি নির্বাচিত হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করবো এবং সকল প্রকার প্রচেষ্টা বাস্তবায়নে কাজ করবো। যেমন গ্রামে উন্নয়নের ছোয়া পৌঁছে দিয়ে দুঃখ, দুর্দশা, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখবো। আমি কখনোই নিজের উন্নয়নে নয় বরং কচুয়াবাসীর উন্নয়নে কাজ করবো। অতীত, বর্তমানে যেভাবে সকলের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছিলাম। ঠিক তেমনি ভাবে মানুষের পাশে থাকবো। সাধারণ মানুষের সম্ভাবনাময় স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দেয়ার জন্যই তৃণমূলের মানুষের দোয়া ও ব্যাপক সমর্থন করে যাচ্ছেন। এছাড়াও আমার মূল লক্ষ্যই হচ্ছে জনগণের ঘরে ঘরে নাগরিক সেবা পৌঁছে দেওয়া।স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট হবে কচুয়া।