Header Border

ঢাকা, বুধবার, ১১ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শরৎকাল)
শিরোনাম :
আল্লাহর আইন কায়েম হলে সকলে সমান আলো পায়—অধ্যাপক অধ্যাপক মোঃ আবুল হোসেন এবার মোদির পদত্যাগের ‘একদফা’ দাবি প্রতীকসহ নিবন্ধন পেল নুরের গণঅধিকার পরিষদ বন্যার্তদের মাঝে ফুডপ্যাক বিতরণ ইঞ্জিঃ ইমতিয়াজ সিদ্দিকী তোহার প্রতিহিংসা পরিহার করে সুন্দর সমৃদ্ধ দেশ  গড়তে সবাই এগিয়ে আসুন: ইঞ্জিঃ মমিনুল হক শেখ হাসিনাকে ফেরত চাইতে পারে বাংলাদেশ: রয়টার্সকে উপদেষ্টা শাহরাস্তিতে বানবাসীদের মাঝে পিসবের ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ চাঁদপুরে সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ ৬০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সপ্তাহব্যাপী বর্ন্যাতদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ নেপালকে উড়িয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

‘দানবাকার’ ব্যাঙ!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার উত্তর কুইন্সল্যান্ডে কনওয়ে ন্যাশনাল পার্কে মিললো দানবাকার একটি ব্যাঙ। ‘কেন টোড’ প্রজাতির এ ব্যাঙটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘টোডজিলা’। আল জাজিরা বিশালাকার এ ব্যাঙটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, টোডজিলা নাম দেওয়া ব্যাঙটির ওজন প্রায় ৩ কেজি। শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) কুইন্সল্যান্ডের পরিবেশ ও বিজ্ঞান বিভাগ জানিয়েছে, এটি বিশ্ব রেকর্ড হতে পারে। কারণ, এর আগে এতো ওজনের ব্যাঙয়ের ‘হদিস’ পাওয়া যায়নি।

ব্যাঙটি খুঁজে পেয়েছিলেন কাইলি গ্রে নামে কুইন্সল্যান্ডে কনওয়ে ন্যাশনাল পার্কের এক কর্মী। তিনি গত সপ্তাহে পার্কের অভ্যন্তরে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় একটি সাপ দেখে তিনি গাড়িটি থামাতে বাধ্য হন। সাপটি মূলত কেন টোড ব্যাঙ থেকে পালিয়ে বাঁচতে চাইছিলো।

কাইলি বলেন, সাপটি চলে যাওয়ার পর আমি ব্যাঙটিকে দেখি। যখন ধরলাম, সেটি যে কত বড় ও ভারি ছিলো বিশ্বাস করতে পারিনি। তাই আমি ব্যাঙটির নাম দিয়েছি টোডজিলা। তাকে আমি একটি নিরাপদ পাত্রে রেখেছি যাতে অন্য বন্য প্রাণীরা আক্রমণ করতে না পারে।

কেন টোড ব্যাঙয়ে বৈজ্ঞানিক নাম রাইনেলা মেরিনা। এ প্রজাতির ব্যাঙ নিওট্রপিকাল টোড বা মেরিন টোড নামেও পরিচিত। এ ধরনের ব্যাঙ দক্ষিণ আমেরিকা, ওশেনিয়া ও ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের কিছু কিছু স্থানে পাওয়া যায়। ১৯৩৫ সাল থেকে অস্ট্রেলিয়ার বেশ কয়েকটি স্থানে এসব ব্যাঙ পাওয়া যেতো।

কৃষি রাসায়নিক ব্যবহারের আগে কুইন্সল্যান্ডের আখ শিল্পের কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণে চাষিরা এসব ব্যাঙয়ের ব্যবহার করতেন। দেশটির সরকারের মতে, এখন উত্তর অস্ট্রেলিয়া জুড়ে কেন টোড পাওয়া যায়।

কুইন্সল্যান্ডে কনওয়ে ন্যাশনাল পার্কের রেঞ্জার কাইলি আরও বলেন, ব্যাঙটির মুখের আকার এতোটাই বড়, এটি বড় ধরনের পোকা মাকড়, সরীসৃপ বা ছোট ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী খেয়ে ফেলতে পারে। যে সাপটি পালিয়ে গেছে, ব্যাঙটি হতো সেটিকে খেয়ে ফেলতে আক্রমণ করেছিলো।

কাইলিকে উদ্ধৃত করে অস্ট্রেলিয়ার এবিসি নিউজ জানায়, ব্যাঙটি নারী ও দেখতে প্রায় ফুটবলের মতো। এটি পার্কের ৩৯৩ মিটার উচ্চতায় বসবাস করে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ধরনের ব্যাঙ ১৫ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে। আকারে বিশাল হওয়ায় কুইন্সল্যান্ড মিউজিয়াম টোডজিলাকে নিতে বেশ আগ্রহী।

প্রিয় পোষ্ট সর্বশেষ খবর পেতে গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি অনুসরণ করুন


আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন
একটিও জাল ভোট পড়লে কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে: ইসি হাবিব
আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে বসেছে পিড়িঁতে বসে চুল কাঁটা
দিনে এক কেজি মরিচ খান নদীয়ার শেখর সিকদার
শাহরাস্তিতে পায়ুপথ থেকে বের করা হল ডাব!
অক্টোবরে চালু হচ্ছে শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল
জনগণের ওপর প্রতিশোধ নিতেই সরকার বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি করতে চাচ্ছে : রিজভী

অন্যান্য এর আরও খবর

সম্পাদক: অধ্যাপক মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক: ইঞ্জিঃ ইমতিয়াজ সিদ্দিকী তোহা,  প্রকাশক: আবু সাঈদ ইকবাল মাসুদ সোহেল কতৃক সেন্ট পলস ক্যাথিড্রাল লন্ডন থেকে প্রকাশিত। বাংলাদেশ অফিস: (অস্থায়ী) শহীদ ভিলা, বাসা- ২৫, কাঠালবাগান, গ্রীণরোড, ঢাকা-১২০৫